News

Lipikola-TypeTalk-2025-Banner
News, Typeface

EVENT | Lipikola TypeTalk : Discussing Bangla Typefaces

বাংলা লিপির সৌন্দর্য, ঐতিহ্য ও সৃজনশীলতার ধারাবাহিকতায় লিপিকলা টাইপ ফাউন্ড্রি পেরিয়েছে এক বছরের যাত্রা। এই এক বছরে আমরা ১২টি টাইপফেস নিয়ে ১২ বাংলা ফন্ট নির্মাণ করেছি, যেগুলো বাংলা লেখার দৃশ্যমান রূপকে নতুন মাত্রা দিবে বলে আমাদের বিশ্বাস।লিপিকলার প্রথম বর্ষপূর্তি ও ১২টি নতুন বাংলা টাইপফেস প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত Lipikola TypeTalk : Discussing Bangla Typefacesযেখানে বাংলা টাইপফেস ও টাইপোগ্রাফি বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা তাঁদের অভিজ্ঞতা, গবেষণা ও ভবিষ্যৎ ভাবনা আমাদের সঙ্গে ভাগ করে নেবেন।এই আলোচনা ও উদযাপনের অংশীদার হতে আপনাকে আন্তরিক আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আপনার উপস্থিতি লিপিকলার এই যাত্রাকে আরও অনুপ্রাণিত ও অর্থবহ করে তুলবে।

Call made for more text type fonts Lipikola
News

Call made for more text type fonts

Speakers including artists, researchers and academics on Saturday said that the book publishing suffers for lack of quality Bangla text types.They also said that font designers are more focused on display types rather text types that are essential for book publishingThey made the remarks at an event titled ‘Lipikola TypeTalk: Discussing Bangla Typefaces’ at Bishwa Sahitya Kendra organised to mark the launch of 12 Bangladesh fonts by Lipikola on the first anniversary of the digital type foundry. New Age deputy editor Abu Jar M Akkas, also editorial associate of the Bangla typography magazine Harapcarca, Dhaka University professor of graphic design Md Maksudur Rahman, visual artist Anisuzzaman Sohel, Jahangirnagar University assistant professor of Bangla department Mohammad Mamun Or Rashid and artist Azhar Forhad spoke at the event, moderated by artist Silvia Nazneen. Lipikola founder Kazi Jubair Mahmud delivered the welcome speech and officially launched the fonts named after 12 Bengali months. Abu Jar M Akkas said that most of the type designers did not have adequate knowledge of the history of Bangla letterforms. ‘Most of the fonts are not fit for printing long, book-length materials,’ Akkas said. ‘Old hot metal types have not been preserved and they have not been digitally converted.’ Anisuzzaman Sohel said many fonts did not maintain proper shape of the Bangla conjunct letters. Read from New Age

লিপিকলার বর্ষপূর্তি, বাংলা টাইপফেস নিয়ে আলোচনা সভা
News

লিপিকলার বর্ষপূর্তি, বাংলা টাইপফেস নিয়ে আলোচনা সভা

বাংলা লিপির সৌন্দর্য, ঐতিহ্য ও সৃজনশীলতার চর্চা নিয়ে লিপিকলার প্রথম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে বিশেষ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (১৬ আগস্ট) সন্ধ্যায় বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে ‘লিপিকলা টাইপটক : ডিসকাসিং বাংলা টাইপফেস’শিরোনামে এ বিশেষ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।স্বাগত বক্তব্যে লিপিকলার ফাউন্ডার ও সিইও কাজী যুবাইর মাহমুদ জানান, ‘লিপিকলা টাইপ ফাউন্ড্রি’ পেরিয়েছে এক বছরের যাত্রা। এই এক বছরে আমরা ১২টি টাইপফেস নিয়ে ১২টি বাংলা ফন্ট নির্মাণ করেছি, যেগুলো বাংলা লেখার দৃশ্যমান রূপকে নতুন মাত্রা দেবে বলে আমাদের বিশ্বাস। তিনি বলেন, ‘বাংলা বারো মাসের নামে একসঙ্গে ১২টি ফন্ট প্রকাশ করেছি আমরা। যে ফন্টগুলি লিপিকলার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.lipikola.com থেকে ডাউনলোড করা যাবে। এর আগে গত বছর জুলাই গণঅভ্যুত্থানের দিনগুলিতে লিপিকলার ‘দ্রোহ’ ফন্ট যেভাবে দেশব্যাপী আন্দোলন, দেয়াললিখন আর পোস্টারে পোস্টারে জায়গা করে নিয়েছিল, সেই ঘটনা থেকে আমরা অনুপ্রাণিত হয়েছি।’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাফিক ডিজাইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মাকসুদুর রহমান বাংলা টাইপফেসের ঐতিহাসিক বিকাশ, ডিজিটাল যুগে টাইপফেসের প্রয়োজনীয়তা এবং অক্ষরের গঠনশৈলী নিয়ে তাত্ত্বিক ও একাডেমিক আলোচনা উপস্থাপন করেন। নিউএইজের ডেপুটি এডিটর আবু জার মো. আক্কাস বাংলা ফন্টের বিবর্তন, নকশা, টাইপোগ্রাফি ও ব্যবহার নিয়ে তাত্ত্বিক আলোচনা করেন। তিনি টাইপফেস ও ফন্টের অভিজ্ঞতা ও গবেষণার নানা দিক তুলে ধরেন। পাশাপাশি নতুন বাংলা টাইপফেসের সম্ভাবনা এবং ডিজিটাল মাধ্যমে এর বিস্তারের বিষয়েও আলোকপাত করেন। অনুষ্ঠানে লিপিকলার নতুন বারোটি ফন্ট ও বাংলা লিপিকলার কয়েকশো বছরের ইতিহাস, বিবর্তন ও নকশা নিয়ে বিশেষ ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।  অন্যান্য আলোচকের মধ্যে ছিলেন বিশিষ্ট শিল্পী ও টাইপফেস ডিজাইনার আনিসুজ্জামান সোহেল, বেঙ্গলবুকস-কিন্ডারবুকস এর প্রকল্পপ্রধান, শিল্পী ও টাইপফেস ডিজাইনার আজহার ফরহাদ, ইবিএলআইসিটি প্রকল্পের পরামর্শক মামুন অর রশিদ এবং ২০২৫-এ অভ্র কিবোর্ডের জন্য একুশে পদকপ্রাপ্ত, বাংলা সিয়াম রুপালী ও কালপুরুষ ফন্টের নির্মাতা তানবিন ইসলাম সিয়াম। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন শিল্পী ও গবেষক সিলভিয়া নাজনীন। Read from Daily Shomoyer Alo

12-font
News, Typeface

Lipikola Release 12 Bangla Font

We are excited to share the launch of our long-awaited collection of 12 fonts today. The design process for these fonts started many years ago, with most typefaces taking a decade or more of ongoing research and refinement. Throughout the years, we have explored and improved our understanding of typeface structure and character. Last year, during the July movement, we celebrated a milestone in Bengali type design by releasing ‘Droho,’ the first rebellious Bengali typeface, which introduced Lipikola to the public. Since then, we have revisited our earlier designs and created new ones, leading to the release of this series of 12 fonts named after the 12 months of the Bengali calendar. Lipikola’s typefaces will be updated regularly. We welcome your feedback and suggestions. Join us as we move forward on this journey to improve Bengali typography. Explore all the typefaces from www.lipikola.com

12-font
News

লিপিকলার ১২ মাস উপলক্ষে ১২টি বাংলা ফন্ট

লিপিকলার ১ বছর পূর্ণ হতে চলল। চব্বিশের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের স্বাক্ষী হিসেবে আমাদের প্রথম ফন্ট রিলিজ হয় ‘দ্রোহ’। দ্রোহ’র মধ্য দিয়ে অনানুষ্ঠানিকভাবে লিপিকলা হাজির হলেও তারও আগে থেকে, দীর্ঘসময় ধরে আমরা প্রস্তুতি নিয়েছি, শিখেছি এবং বুঝতে চেষ্টা করেছি। প্রযুক্তির এ সময়ে এসে বাংলা ফন্টের গুরুত্ব বেড়েছে অনেক। এবং তারই তাগিদে অসংখ্য অগণিত বাংলা ফন্ট নিয়মিত তৈরি করছেন অনেকেই; কয়েকবছর আগেও বাংলা ফন্টের যে অভাব ছিল, এখন সে অভাব নেই। নিয়মিত নতুন নতুন বাংলা টাইপফেসের উদ্ভাবন যেমন আনন্দের; পাশাপাশি এও সত্য যে, এখনও রুচিশীল, পরিশিলীত এবং ফিনিশিং বাংলা টাইপফেসের অভাব লক্ষ্যনীয়। হাতে গোনা কয়েকটি ব্যতীত বেশিরভাগ ফন্টে আমরা দেখি, বাংলা হরফের মৌলিক চরিত্র, শেইপ বা গঠন, স্পেসিং ঠিক নেই। ফলে, আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় বর্তমানে অনেক ফন্ট তৈরি হলেও, দুঃখজনকভাবে সত্য, সেসব ফন্টগুলিতে অক্ষরের বিকৃতি ঘটে চলছে। এবং তাতে ভিজ্যুয়ালি আমাদের চোখকে অপরিণত হরফের সঙ্গে অভ্যস্ত করে তুলছে। আমাদের পার্শবর্তী দেশ ভারতেও টাইপফেসের যে ইন্সটিটিউট, চর্চা এবং ভুল ধরিয়ে দেয়ার মত অভিজ্ঞ টাইপফেস ডিজাইনার এবং হরফের ব্যকরণবিদ আছে, বাংলাদেশ এখনও তার থেকে বহু বহু দূরে অবস্থান করে। তাই, আমাদের দেখার চোখ বাংলা হরফকে যেটুকু দেখে, সেই দেখার অভিজ্ঞতা দিয়ে লিপিকলায় আমরা হরফের চর্চা করছি। অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে জানাচ্ছি, লিপিকলার ১২ মাস তথা ১ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আমরা ১২টি সম্পূর্ণ মৌলিক বাংলা ফন্ট তৈরি করেছি। আরও জেনে আনন্দিত হবেন, ১২টি ফন্টের নামকরণ করা হয়েছে বাংলা ১২ মাসের নামে, বৈশাখ থেকে চৈত্র। আগামী ১২ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে লিপিকলা থেকে সবগুলি ফন্ট একত্রে প্রকাশ হবে।

typography poster
News, Typeface

মার্কেটিংয়ে টাইপোগ্রাফির গুরুত্ব

টাইপোগ্রাফি শব্দটা আমরা প্রায়ই শুনি। অনেকে মনে করেন, এটি শুধুই গ্রাফিক ডিজাইনের একটি ছোট উপাদান—ফন্ট বেছে নেওয়া, কিছু লেখা সুন্দর করে সাজানো, আর কিছু নয়। কিন্তু আমার জন্য টাইপোগ্রাফি তার চেয়েও অনেক বড় কিছু। এটি কেবল চোখে দেখা ডিজাইনের নয়, বরং মনের অনুভবের অংশ। টাইপোগ্রাফি এমন এক শিল্পমাধ্যম, যা শব্দ ছাড়াই কথা বলে। এটি এমন এক আত্মা, যা নীরব ভাষায় আমাদের চিন্তা, আবেগ, এবং দর্শনকে প্রকাশ করে। আমরা যখন কোনো ডিজাইন নিয়ে কাজ করি—হোক সেটা একটি ব্র্যান্ড লোগো, বইয়ের প্রচ্ছদ, কিংবা একটি পোস্টার—প্রথমেই ভাবি, কী বলতে চাই? কী অনুভব পৌঁছে দিতে চাই দর্শকের কাছে? আর সেখানেই আসে টাইপোগ্রাফি। অক্ষরের ধরন, ওজন, ছাঁদ, ফাঁকা জায়গাগুলো—সবকিছু মিলে গঠিত হয় এক ধরণের ভিজ্যুয়াল ভাষা, যা আমাদের মনের ভেতর একটা নির্দিষ্ট প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। একটা টাইপফেস হতে পারে শক্তিশালী ও আত্মবিশ্বাসী, আবার একটা হতে পারে কোমল ও ব্যক্তিগত। আবার কোনোটা হয়তো কৌতুকপূর্ণ, কোনোটা নিঃসঙ্গ, আর কোনোটা রাজনৈতিক। একটা পোস্টারে আপনি যত চমৎকার ছবি ব্যবহার করুন না কেন, যদি টাইপোগ্রাফি ঠিক না হয়, দর্শক থামে না। আবার শুধুমাত্র টাইপের মাধ্যমে এমন এক দৃঢ় প্রভাব ফেলা যায়, যার তুলনায় অন্য কিছু প্রায় অপ্রয়োজনীয় হয়ে যায়। আমি বহুবার দেখেছি, টাইপ কেবল একটি “ডিজাইন এলিমেন্ট” নয়—এটি হীরের মতো। এটিকে যথাযথভাবে ব্যবহার করতে পারলে এটি পুরো কাজের মান পাল্টে দিতে পারে। আমাদের বর্ণমালার প্রতিটি অক্ষরই নিজের একটা চরিত্র ধারণ করে, একটা ছন্দময় শরীর নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। সেই চরিত্রকে যখন আপনি ডিজাইনের ভেতর জীবন্ত করে তুলতে পারেন, তখনই জন্ম হয় একটি সত্যিকারের টাইপোগ্রাফিক কাজ। লিপিকলা টাইপ ফাউন্ড্রি তৈরির পেছনের বড় অনুপ্রেরণাই ছিল—বাংলা টাইপকে ডিজাইনের ভাষায় আরো শক্তিশালী করে তোলা। আমরা চেয়েছি এমন কিছু ফন্ট তৈরি করতে, যেগুলো কেবল কাজ চালানোর জন্য নয়, বরং একটি নির্দিষ্ট আবেগ ও দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশে সহায়ক হবে। আমাদের দ্রোহ ফন্টটি এখন গানের ভিডিও, কবিতার বই, ব্র্যান্ড লোগো, এবং রাজনৈতিক পোস্টারেও ব্যবহার হচ্ছে। এগুলো আমাদের বাংলা টাইপের প্রতি মানুষের আগ্রহের প্রমাণ দেয়। টাইপোগ্রাফি শুধু ডিজাইনের ব্যাপার নয়, এটি একটা মনস্তাত্ত্বিক অভিজ্ঞতা। দর্শক যখন কোনো লেখা পড়ে না, শুধু দেখে, তখনো সে অনেক কিছু অনুভব করে—এটাই টাইপোগ্রাফির শক্তি। ভালো টাইপোগ্রাফি পাঠকের চোখে নয়, মনেই প্রথম ছাপ ফেলে। মার্কেটিংয়ের দুনিয়ায় যেখানে প্রতিটি সেকেন্ড মূল্যবান, টাইপই সেই চুপচাপ অথচ কার্যকর যোদ্ধা, যে প্রথম ছাপ তৈরি করে দেয়। আপনি যদি একটি ব্র্যান্ড তৈরি করতে চান, তাহলে আপনার টাইপফেস হতে পারে সেই নীরব পরিচয়পত্র, যা বারবার মানুষকে মনে করিয়ে দেবে আপনি কে। শুধু প্রোডাক্ট বা লোগো নয়—আপনার ওয়েবসাইট, সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট, বিজ্ঞাপন, এমনকি প্রিন্টেড প্যাকেজিং—সবকিছুতেই টাইপের ভূমিকাই সবচেয়ে বেশি।

DROHO
News

প্রথম আলো’র ফিচারে লিপিকলা

লিপিকলায় দ্রোহ ও মিছিলের ভাষা মিছিলের স্লোগানে স্লোগানে সারা শহর উত্তপ্ত। শুধু শহর বলছি কেন, গোটা দেশ থেকেই এ যেন একই স্বরে আওয়াজ উঠছে সব দিক থেকে। ঢাকার প্রতিটি রাস্তা থেকে মিছিলে মিছিলে মানুষের ঢল। স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে সবার এক কণ্ঠস্বর।

Scroll to Top